সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হিসনে হাসীন ও মুনাজাতে মকবুলের সাত মঞ্জিল

মনে পড়ে না , এই বিভাগে এই বিষয়ে ইতিপূর্বে লেখা হয়েছিল কি না। হিসনে হাসীনের বিষয়বস্তু হচ্ছে ওই দুআগুলো হাওয়ালাসহ একত্র করা , যা কুরআন-সুন্নাহ্য় উল্লেখিত হয়েছে। প্রথম চার অধ্যায়ে বিভিন্ন সময় ও পরিস্থিতি এবং বিভিন্ন আমল ও ইবাদতের দুআ সন্নিবেশিত হয়েছে। পঞ্চম অধ্যায়ে সাধারণ দুআসমূহ রয়েছে , যা বিশেষ কোনো সময় বা পরিস্থিতির সঙ্গে যুক্ত নয়। এই অধ্যায়ের দুআগুলো অযীফা আকারে পড়া যায়। তবে প্রথম চার অধ্যায়ের দুআ সেসব সময় ও পরিস্থিতিতেই পড়া উচিৎ যে সময় বা পরিসি ' তিতে তা পড়ার কথা বলা হয়েছে। বিশেষ সময়ের দুআগুলো দিন রাতের সব সময় অযীফা আকারে পাঠ করা যুক্তিযুক্ত নয়। যেমন ধরুন , কেউ যদি সকাল বেলা পাঠ করেন , ( আরবী) ( এই সন্ধ্যায় আমরা ও গোটা বিশ্ব জগত আল্লাহর , প্রশংসা আল্লাহর ...)। তদ্রূপ কেউ যদি সন্ধ্যায় পাঠ করেন , ( আরবী) ( এই ভোরে আমরা ও গোটা বিশ্বজগত আল্লাহর , সকল প্রশংসা আল্লাহর ...)। তাহলে বিষয়টি কেমন হবে ? তদ্রূপ সর্বদা অযীফা আকারে কি এই দুআ পাঠ করা যাবে- আরবী ===== ( সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি আমাদেরকে আহার দিলেন , পানীয় দিলেন এবং যিনি আমাদেরকে মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।) তদ্র

মোবাইল : একটি নিবন্ধ ও প্রাসঙ্গিক কিছু কথা

গত ৫/৩/২০০৯ ঈ. তারিখে পাকিস্তানের জনপ্রিয় দৈনিক জং পত্রিকায় জনাব ফারুক কায়সার সাহেব ‘ মোবাইলের ক্ষতিকর ব্যবহার সম্পর্কে ‘ মোবাইল মরয ’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ লেখেন। তিনি যেভাবে তার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন তা পাঠকবৃন্দের সামনে তুলে ধরছি। তিনি লেখেন : কেমন হত যদি মোবাইল না থাকত! মোবাইল ফোন ও প্রাইভেট নিউজ চ্যানেলের আগমনের সাথে সাথে আমাদের সুখ-শান্তি ও ধৈর্য্য-স্থৈর্য্যও বিদায় নিয়েছে। আগে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা যেখানে বড়দের সামনে পরস্পরে কথা বলতেও ভয় পেত , বাড়িতে ফোন থাকা সত্ত্বেও ফোনে কথা বলা কিংবা কথা শোনার সাহস করত না , সেখানে সেলুলার ফোনের সুযোগে এখন তারা নিজেদের রুমে বা বাথরুমে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতেও ইতস্তত বোধ করে না। মুরুববীদের সামনেই এসএমএস করে , চ্যাটিং করে , প্রেমালাপ করে , ডেটিং-এর জন্য সময় ও স্থান নির্ধারণ করে। এখন স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে মুদি দোকানদার এমনকি ভিক্ষুকদের কাছেও মোবাইল না থাকা পশ্চাৎপদতা বলে   মনে করা হয়। মোবাইলের বদৌলতেই হিংসাত্মক ও ধ্বংসাত্মক ঘটনা ঘটানো সহজ হয়ে গেছে। অন্যদিকে নাশকতাকারী ও সন্ত্রাসীদেরকে ধরা কঠিন হয়ে পড়েছে।