সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

এই পোষ্টটি শুধুমাত্র আমার ভাইদের জন্য

৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- বোনদের জন্য আল্লাহ চাইলে আসছি পরের পোষ্টে । বেশীরভাগ পুরুষেরই নারীদেরকে বুঝে উঠা প্রায়শই খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এমনকি সেই নারীকেও যার সাথে সে বহু বছর বিবাহিত জীবন পার করেছে। এক মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, পর মুহূর্তেই হয়ত শিশুর মত কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। তিনি কোন কিছু নিয়ে অভিযোগ করছেন, আপনি হয়ত সেই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় তার নানারকম উপায় তাকে দেখাচ্ছেন কিন্তু তাতেও তিনি সন্তুষ্ট হচ্ছেন না। আপনার স্ত্রী কি বলছেন তা নিয়ে বেশী দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবেন না; বরং তিনি যা বলছেন না সেটি নিয়ে গভীরভাবে ভাবুন। ১) সবকিছুর ঊর্ধ্বে, আপনার স্ত্রী আপনার ভালবাসা চান ● যখন কোন স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কম দেখায়, বিনিময়ে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কমে যায়। ● যখন স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কম দেখায়, বিনিময়ে স্ত্রী স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কমে যায়। এবং এটি একটি দুষ্টচক্র যা চলতেই থাকে। ► এই চক্র শুরু হওয়ার আগেই তা ভেঙ্গে ফেলুন। আ

আল্লাহ এক, রাসূল এক, ধর্ম এক মাযহাব এত কেন?

আল্লাহ এক , রাসূল এক , ধর্ম এক মাযহাব এত কেন ? بسْم الله الرّحْمن الرّحيْم উত্তরঃ- حامداومصلياومسلما        আপনি ছোট বলে অনেক বড় প্রশ্নই করে ফেলেছেন। কেননা , এ প্রশ্নের উত্তর দীর্ঘ হবে। নিম্নে উত্তর প্রদান করা হলো। আশা করি মনযোগ সহকারে উত্তরটি পড়বেন এবং অনুধাবন করবেন। তবে উত্তর প্রদানের পূর্বে একটি বিষয়ে আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করা প্রয়োজন । আর তা হলো যে , আপনি প্রশ্নটি করার ক্ষেত্রে নিজের কাছে কোনো উত্তর খুঁজেননি। আমাদের বিশ্বাস আপনি নিজের কাছে জিজ্ঞাসা করলেও এসব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যেতেন। যেমন দেখুন! আপনার প্রশ্ন হলো , ধর্ম এক , আল্লাহ এক , রাসূল এক , তাহলে হাদিস প্রণেতা এত কেন ? আপনি বলুন তো! ক্লাস এক , শিক্ষক এক , ছাত্র এত কেন ?      আপনার দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো , আল্লাহ তা ‘ আলা কি এ সব মানুষকে হাদিস সংগ্রহের দায়িত্ব দিয়ে ছিলেন ? তার উত্তর হলো , হ্যাঁ , কেননা কোরআন হাদিসের অসংখ্য স্থানে অন্যের নিকট দ্বীন পৌঁছানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যেমন , রাসূল স. ইরশাদ করেছেন , يحملهذاالعلممنكلخلفعدوله ‘ দ্বীনের এই ইলম প্রত্যেক পরবর্তীদের নিষ্ঠাবানরা বহন করবে। ’ ( মেশকাতুল আসার:8/3

প্রচলিত ঈদে মীলাদুন্নবী স. এর শরয়ী হুকুম।

بسْم الله الرّحْمن الرّحيْم حامدا و مصليا ومسلما    এ কথা সর্বজন বিদিত যে , সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ স. এর প্রতি গভীর ভালবাসা ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর পবিত্র জীবনাদর্শ ও কর্মকান্ডের আলোচনার সাথে সাথে তাঁর অনুসরণ আল্লাহ তায়ালার রহমত প্রাপ্তির অন্যতম উপায় এবং গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও বটে। তবে তা আমাদেরকে অবশ্যই সে পদ্ধতিতে করতে হবে , যে পদ্ধতি স্বয়ং নবী করীম স. তার সাহাবাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন। যা বিভিন্ন হাদিস ও সীরাতের কিতাব সমূহে বর্ণিত রয়েছে। উল্লেখ্য যে , হাদিস শাস্ত্র এমন একটি প্রমাণ সম্ভার যাতে ধর্মীয় সকল   বিষয় সহ মানব জীবনের ছোট বড় সকল কাজ করার শিক্ষা রয়েছে। এমনকি পেশাব-পায়খানা করার পদ্ধতি ও দিক নির্দেশনাও রয়েছে। বলাবাহুল্য যে , রাসূল স. এর জীবন চরিত নিয়ে আলোচনা করা এবং তাঁর প্রতি দরুদ পাঠ করার মত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদতের পদ্ধতিও হাদিস , আসার তথা সাহাবাগণের উক্তি ও কর্ম পদ্ধতি দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। আর হাদিস শরিফে এর প্রমাণ এভাবে পাওয়া যায় যে , দিন তারিখ ও সময় নির্ধারণ না করে এবং আনুষ্ঠিকত